জয়পুরহাটে ধর্ষকের যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করার দায়ে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং এক লাখ টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। জয়পুরহাট নারী নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর আবদুল মজিদ গতকাল মঙ্গলবার এ রায় দেন।
দণ্ড পাওয়া আসামির নাম রোস্তম আলী (৩৫)। তিনি আক্কেলপুর উপজেলার নারিকেলী গ্রামের বাসিন্দা। রায়ের পর তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রায়ে বাদীর গর্ভে জন্ম নেওয়া শিশুকে রোস্তম আলীর উত্তরাধিকারী ঘোষণা করেন আদালত। জেলা হাকিমকে ওই শিশুর ভরণপোষণ, শিক্ষা ও চিকিৎসা বাবদ মাসিক অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করে বাদীকে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আসামির স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি নিলামে বিক্রি করে এ অর্থ বাদীকে প্রদান করার উদ্দেশ্যে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর জরিমানার অর্থ অনাদায়ে আসামিকে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, আক্কেলপুর উপজেলার নারিকেলী গ্রামের রোস্তম আলী (৩৫) তাঁর গৃহকর্মীকে (২৯) বিয়ের প্রলোভন দিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে গর্ভবতী হয়ে পড়লে গৃহকর্মী ও তাঁর পরিবার রোস্তমকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। এতে রোস্তম আলী অস্বীকৃতি জানান। এ ঘটনায় গৃহকর্মী ২০০৫ সালের ১২ এপ্রিল জয়পুরহাট নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন।
দণ্ড পাওয়া আসামির নাম রোস্তম আলী (৩৫)। তিনি আক্কেলপুর উপজেলার নারিকেলী গ্রামের বাসিন্দা। রায়ের পর তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রায়ে বাদীর গর্ভে জন্ম নেওয়া শিশুকে রোস্তম আলীর উত্তরাধিকারী ঘোষণা করেন আদালত। জেলা হাকিমকে ওই শিশুর ভরণপোষণ, শিক্ষা ও চিকিৎসা বাবদ মাসিক অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করে বাদীকে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আসামির স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি নিলামে বিক্রি করে এ অর্থ বাদীকে প্রদান করার উদ্দেশ্যে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর জরিমানার অর্থ অনাদায়ে আসামিকে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, আক্কেলপুর উপজেলার নারিকেলী গ্রামের রোস্তম আলী (৩৫) তাঁর গৃহকর্মীকে (২৯) বিয়ের প্রলোভন দিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে গর্ভবতী হয়ে পড়লে গৃহকর্মী ও তাঁর পরিবার রোস্তমকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। এতে রোস্তম আলী অস্বীকৃতি জানান। এ ঘটনায় গৃহকর্মী ২০০৫ সালের ১২ এপ্রিল জয়পুরহাট নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন।
No comments:
Post a Comment